Monday, March 9, 2015

নাগাল্যাণ্ডে সন্দেহভাজন ধর্ষককে পিটিয়ে হত্যা !

Biswadeb Chattopadhyay


মানুষের অমানবিক ঝোঁক দিন দিন বেড়েই চলেছে ঃ
নাগাল্যাণ্ডে সন্দেহভাজন ধর্ষককে পিটিয়ে হত্যা !
নাগাল্যান্ডে জেলে আটক এক সন্দেহভাজন ধর্ষককে বৃহস্পতিবার কয়েক হাজার জনতা পিটিয়ে মেরে ফেলেছে। তারপরে তার দেহ রাজধানী ডিমাপুরের কেন্দ্রস্থলে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। প্রথমে পুলিশ জেল ভাঙ্গা বা ধৃতকে বাঁচাতে না পারলেও পরে গুলি চালাতে শুরু করে, যাতে অনেকে আহত হয়েছে – কেউ মারা গেছে কীনা তা এখনও স্পষ্ট নয়। নাগাল্যান্ড পুলিশের মহানির্দেশক এল এল ডউঙ্গেল জানিয়েছেন আজ বিকেলে নাগাল্যান্ডের রাজধানী ডিমাপুরে প্রায় দশ হাজার মানুষ জেল ভেঙ্গে ভেতরে ঢুকে পড়ে।
সৈয়দ ফরিদ খান নামের এক ব্যক্তি ধর্ষণের অভিযোগে সেখানে আটক ছিল। উত্তেজিত জনতা ফরিদকে জেলের মধ্যেই মারতে থাকে। জেলরক্ষীরা সংখ্যায় কম থাকায় প্রথমে কিছুই করতে পারেন নি ওই বিপুল সংখ্যক মানুষের সামনে। ফরিদ জেলেই মারা যান, তাকে হাসপাতালেও নিয়ে যাওয়ার সময় পাওয়া যায় নি বলে জানিয়েছেন ডউঙ্গেল।
তবে ডিমাপুরের কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী বলছেন ওই ব্যক্তির মৃতদেহ ডিমাপুরের ক্লক টাওয়ারে টাঙ্গিয়ে দেওয়া হয়েছিল – সেখান থেকেই পুলিশ দেহটি উদ্ধার করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ বেশ কয়েক রাউন্ড গুলি চালিয়েছে। পুলিশ মহানির্দেশক জানিয়েছেন সৈয়দ ফরিদ খান নামের ওই ব্যক্তি আসাম থেকে আসা বাংলাভাষী মুসলমান এবং সম্ভবত বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী।
তিনি ২৩ ফেব্রুয়ারি এক স্থানীয় নাগা নারীকে ধর্ষণ করেন বলে অভিযোগ। গতকাল থেকেই ওই ব্যক্তির কঠোর শাস্তির দাবিতে নাগা সংগঠনগুলি আন্দোলন শুরু করেছিল। তারা বাংলাভাষী মুসলমানদের অনেকগুলি দোকানে আগুন ধরিয়ে দেয়। তারা আন্দোলনের এক পর্যায়ে দাবি করতে থাকে যে নাগাল্যান্ডে সব বাংলাভাষী মুসলমানদের ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করে দিতে হবে।
এরকমই একটা মিছিল আজ হঠাৎই ডিমাপুর জেলের দিকে চলে যায় – অনেক স্থানীয় মানুষও তাতে যোগ দেন বলে পুলিশ জানিয়েছে।

'নাগাল্যাণ্ডে সন্দেহভাজন ধর্ষককে পিটিয়ে হত্যা !  নাগাল্যান্ডে জেলে আটক এক সন্দেহভাজন ধর্ষককে বৃহস্পতিবার কয়েক হাজার জনতা পিটিয়ে মেরে ফেলেছে। তারপরে তার দেহ রাজধানী ডিমাপুরের কেন্দ্রস্থলে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। প্রথমে পুলিশ জেল ভাঙ্গা বা ধৃতকে বাঁচাতে না পারলেও পরে গুলি চালাতে শুরু করে, যাতে অনেকে আহত হয়েছে – কেউ মারা গেছে কীনা তা এখনও স্পষ্ট নয়। নাগাল্যান্ড পুলিশের মহানির্দেশক এল এল ডউঙ্গেল জানিয়েছেন আজ বিকেলে নাগাল্যান্ডের রাজধানী ডিমাপুরে প্রায় দশ হাজার মানুষ জেল ভেঙ্গে ভেতরে ঢুকে পড়ে।  সৈয়দ ফরিদ খান নামের এক ব্যক্তি ধর্ষণের অভিযোগে সেখানে আটক ছিল। উত্তেজিত জনতা ফরিদকে জেলের মধ্যেই মারতে থাকে। জেলরক্ষীরা সংখ্যায় কম থাকায় প্রথমে কিছুই করতে পারেন নি ওই বিপুল সংখ্যক মানুষের সামনে। ফরিদ জেলেই মারা যান, তাকে হাসপাতালেও নিয়ে যাওয়ার সময় পাওয়া যায় নি বলে জানিয়েছেন ডউঙ্গেল।  তবে ডিমাপুরের কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী বলছেন ওই ব্যক্তির মৃতদেহ ডিমাপুরের ক্লক টাওয়ারে টাঙ্গিয়ে দেওয়া হয়েছিল – সেখান থেকেই পুলিশ দেহটি উদ্ধার করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ বেশ কয়েক রাউন্ড গুলি চালিয়েছে। পুলিশ মহানির্দেশক জানিয়েছেন সৈয়দ ফরিদ খান নামের ওই ব্যক্তি আসাম থেকে আসা বাংলাভাষী মুসলমান এবং সম্ভবত বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী।  তিনি ২৩ ফেব্রুয়ারি এক স্থানীয় নাগা নারীকে ধর্ষণ করেন বলে অভিযোগ। গতকাল থেকেই ওই ব্যক্তির কঠোর শাস্তির দাবিতে নাগা সংগঠনগুলি আন্দোলন শুরু করেছিল। তারা বাংলাভাষী মুসলমানদের অনেকগুলি দোকানে আগুন ধরিয়ে দেয়। তারা আন্দোলনের এক পর্যায়ে দাবি করতে থাকে যে নাগাল্যান্ডে সব বাংলাভাষী মুসলমানদের ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করে দিতে হবে।  এরকমই একটা মিছিল আজ হঠাৎই ডিমাপুর জেলের দিকে চলে যায় – অনেক স্থানীয় মানুষও তাতে যোগ দেন বলে পুলিশ জানিয়েছে।'

No comments:

Post a Comment

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...

Census 2010

Welcome

Website counter

Followers

Blog Archive

Contributors