ঢাকা: তিস্তা চুক্তি সফল না হওয়ায় বেশ চাপে ছিলেন শেখ হাসিনা। বছরখানেক পর ভোট, নির্বাচন বৈতরণী পার হতে দরকার ছিল একটা ইস্যু। পেয়ে গেলেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধের আবেগকে কাজে লাগিয়ে অন্যতম প্রতিপক্ষ জামাতাকে একেবারে কোণঠাসা করতে পেরেছেন তিনি।
সব ভিড়টাই গিয়ে জমেছে শাহবাগে মোড়ে৷ চেনা ছবিটা গিয়েছে পাল্টে৷ বাংলাদেশের মুক্তি যুদ্ধের সময় মানবতা বিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত জামাত-ই-ইসলামি নেতা আব্দুল কাদের মোল্লার ফাঁসির দাবিতে৷ সেখানকার চিত্রটা হুবহু মিলে যাচ্ছে মিশরের তাহরির স্কোয়ারের সঙ্গে৷ মিশরের মতোই এই বাংলাদেশি প্রতিবাদে ইন্ধন জুগিয়েছে ফেসবুক৷
বৃহস্পতিবার ভোরের আলো ফোটার আগেই শাহবাগ মোড়ে নামে আন্দোলনকারীদের ঢল৷ প্রতিবাদে সামিল হয়েছেন সর্বস্তরের মানুষ৷ তাঁদের সমবেত দাবি, ফাঁসির সাজা দিতে হবে কাদের মোল্লার৷ এই আন্দোলনে শরিক হয়েছে ঢাকার বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা৷ সকাল থেকেই মঞ্চস্থ হয়েছে পথনাটিকা৷ দাহ হয়েছে মানবতা বিরোধী অপরাধে অভিযুক্তদের কুশপুত্তলিকা৷
বৃহস্পতিবার তৃতীয় দিনে পড়ল প্রতিবাদ কর্মসূচি৷ এ দিন পৌনে বারোটা নাগাদ শাহবাগে আসেন বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান৷ প্রতিবাদকারীদের সমর্থন করেন তিনি৷ স্বীকার করে নেন, তাঁরা যা করতে পারেননি, তরুণ এই প্রজন্ম তা করে দেখাবে৷ সেই বিশ্বাস তাঁর আছে৷ অতীতে এই যুব প্রজন্ম এই ধরনের কাজ করে দেখিয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি৷ এদিন প্রতিবাদ স্থলে আসেন বেশ কয়েকজন প্রাক্তন ফুটবলার, ক্রিকেটার৷ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে এ দিন মোতায়েন করা হয়েছিল প্রচুর পুলিশ৷ শাহবাগের বেশ কয়েকটি জায়গায় ছিল ব্যারিকেড৷ শাহবাগ মোড় দিয়ে যান চলাচল না করার জন্য রাজধানীবাসীকে অনুরোধ করেছে পুলিশ৷
মঙ্গলবার বিকেল থেকেই শাহবাগ মোড়ে বিক্ষোভ শুরু হয়৷ সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গেই সর্বস্তরের মানুষ যোগ দেয় প্রতিবাদে৷ গত কয়েক দিন ধরেই প্রতিবাদে সামিল হওয়ার জন্য ফেসবুকে প্রচার শুরু করে ব্লগার ও ফেসবুক অ্যাক্টিভিস্ট নেটওয়ার্ক নামের একটি সংগঠন৷ তাতে যে দারুণ সারা মিলেছে, মঙ্গলবার থেকেই সেই বিষয়টা পরিষ্কার হয়ে গিয়েছিল৷ ওই দিন রাতেই প্রতিবাদ জোরাল হয়৷ ওই দিনই ঘোষণা হয় বুধবার সকালে ফের জমায়েত হবে শাহবাগে৷ ঠিক হয়, দিন রাত চলবে প্রতিবাদ৷ বিক্ষোভে সামিল হয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রচুর ছাত্র-ছাত্রী৷ এ ছাড়াও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ইডেন কলেজ, সিটি কলেজের প্রচুর ছাত্র-ছাত্রীও সামিল হয়েছেন প্রতিবাদে৷-সংবাদসংস্থা
সব ভিড়টাই গিয়ে জমেছে শাহবাগে মোড়ে৷ চেনা ছবিটা গিয়েছে পাল্টে৷ বাংলাদেশের মুক্তি যুদ্ধের সময় মানবতা বিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত জামাত-ই-ইসলামি নেতা আব্দুল কাদের মোল্লার ফাঁসির দাবিতে৷ সেখানকার চিত্রটা হুবহু মিলে যাচ্ছে মিশরের তাহরির স্কোয়ারের সঙ্গে৷ মিশরের মতোই এই বাংলাদেশি প্রতিবাদে ইন্ধন জুগিয়েছে ফেসবুক৷
বৃহস্পতিবার ভোরের আলো ফোটার আগেই শাহবাগ মোড়ে নামে আন্দোলনকারীদের ঢল৷ প্রতিবাদে সামিল হয়েছেন সর্বস্তরের মানুষ৷ তাঁদের সমবেত দাবি, ফাঁসির সাজা দিতে হবে কাদের মোল্লার৷ এই আন্দোলনে শরিক হয়েছে ঢাকার বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা৷ সকাল থেকেই মঞ্চস্থ হয়েছে পথনাটিকা৷ দাহ হয়েছে মানবতা বিরোধী অপরাধে অভিযুক্তদের কুশপুত্তলিকা৷
বৃহস্পতিবার তৃতীয় দিনে পড়ল প্রতিবাদ কর্মসূচি৷ এ দিন পৌনে বারোটা নাগাদ শাহবাগে আসেন বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান৷ প্রতিবাদকারীদের সমর্থন করেন তিনি৷ স্বীকার করে নেন, তাঁরা যা করতে পারেননি, তরুণ এই প্রজন্ম তা করে দেখাবে৷ সেই বিশ্বাস তাঁর আছে৷ অতীতে এই যুব প্রজন্ম এই ধরনের কাজ করে দেখিয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি৷ এদিন প্রতিবাদ স্থলে আসেন বেশ কয়েকজন প্রাক্তন ফুটবলার, ক্রিকেটার৷ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে এ দিন মোতায়েন করা হয়েছিল প্রচুর পুলিশ৷ শাহবাগের বেশ কয়েকটি জায়গায় ছিল ব্যারিকেড৷ শাহবাগ মোড় দিয়ে যান চলাচল না করার জন্য রাজধানীবাসীকে অনুরোধ করেছে পুলিশ৷
মঙ্গলবার বিকেল থেকেই শাহবাগ মোড়ে বিক্ষোভ শুরু হয়৷ সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গেই সর্বস্তরের মানুষ যোগ দেয় প্রতিবাদে৷ গত কয়েক দিন ধরেই প্রতিবাদে সামিল হওয়ার জন্য ফেসবুকে প্রচার শুরু করে ব্লগার ও ফেসবুক অ্যাক্টিভিস্ট নেটওয়ার্ক নামের একটি সংগঠন৷ তাতে যে দারুণ সারা মিলেছে, মঙ্গলবার থেকেই সেই বিষয়টা পরিষ্কার হয়ে গিয়েছিল৷ ওই দিন রাতেই প্রতিবাদ জোরাল হয়৷ ওই দিনই ঘোষণা হয় বুধবার সকালে ফের জমায়েত হবে শাহবাগে৷ ঠিক হয়, দিন রাত চলবে প্রতিবাদ৷ বিক্ষোভে সামিল হয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রচুর ছাত্র-ছাত্রী৷ এ ছাড়াও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ইডেন কলেজ, সিটি কলেজের প্রচুর ছাত্র-ছাত্রীও সামিল হয়েছেন প্রতিবাদে৷-সংবাদসংস্থা
No comments:
Post a Comment